প্রকৃতির নিয়মানুসারে জৈবিক শুক্রকিট যখন মাতৃগর্ভে স্থিতি লাভ করে ৮০ দিনে উপনিত হয়ে রক্তপিণ্ডে পরিণত হয়,তখন আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন দু’জন ফেরেস্তার দ্বারা রক্তপিন্ডে রুহ ফুৎকার করে পূর্ণাঙ্গ মানব জীবন দান করেন এবং ফেরেস্তার মাধ্যমে ভাগ্যলিপি লিপিবদ্ধ করেন। কত দিন পরমায়ু পাবে, কি প্রকারের কত রুজি পাবে, কোন কর্মের মাধ্যমে তার রুজি-রোজগারের সমস্যা সমাধান হবে, কত দিন সুস্থ্য থাকবেন, কতদিন অসুস্থ থাকবেন ও কি কি প্রকারের অসুস্থতায় ভুগবেন, কতটা ভাল ও মন্দ কাজ করবেন, আরাম-আয়েশ কতটুকু ভোগ করবেন, সমস্ত জীবনের
Saturday, August 20, 2011
মানব জীবনে কোষ্ঠীর প্রয়োজনীয়তা
জ্যোতিষীর মূল কথা হচ্ছে আকাশের সকল গ্রহগুলো বর্তমানে ঘূর্ণয়মান ফলেই পৃথিবীতে মানবের পরবর্তী কার্যকারীর জন্য দায়ী। অর্থাৎ বিশ্বমানব জাতির সকলে বর্তমানে যা কিছু কর্ম করছেন যা কিছু বিশ্বে নতুন নতুন সৃষ্টির ক্রমবিকাশ ঘটছে তার মূল কারণ তখনকার সময় আকাশে গ্রহগণের বিচরণের ফল। কারণ গ্রহ আগে চলে মানুষ চলে পরে। গ্রহসমূহ মানুষকে যেভাবে পরিচালিত করছেন বর্তমানে সেইসব কর্ম করে চলছে। সাধারণ কথায় একই নিয়মতান্ত্রিক প্রথায় সৃষ্ট গ্রহ-নক্ষত্রসমূহ আর সৃষ্ট মানব জীবন সকলেই একসূত্রে গাঁথা। বিশ্বে মানব জাতিকে নিজের দেশ, নিজের জাতি, জন্মস্থান
জোতিষ বিজ্ঞানে গ্রহের ভূমিকা
মানুষের গুহা জীবন হতে আধুনিক কম্পিউটার যুগ পর্যন্ত (From cave life to modern computer age) বিজ্ঞানের নব নব আবিস্কারের সাথে সাথে মানুষের চিন্তা-চেতনার ক্ষেত্রেও প্রসারিত হয়েছে। অনেক প্রতিকূলতার মাঝেও জীবনের আগমন ও প্রবাহ যেমন থেমে নেই, ঠিক তেমনি সভ্যতার বর্তমান পর্যায়ে জ্ঞানের আপরাপর শাখার মত জ্যোতিষ বিজ্ঞান চর্চা, অনুশীলন এবং গবেষণাও থেমে নেই। সমগ্র বিশ্ব জগতে শ্রেষ্ট চিন্তাশীল বিবেকবান ও প্রজ্ঞাবান
শান্তি ও স্বস্তির সন্ধানে
মানুষের প্রবৃত্তিতে শুরু থেকে লালসার বীজ নিহিত রয়েছে। এটা মানুষের স্বাভাবিক প্রবৃত্তির বিকাশ ও প্রকাশ মাত্র। এর বিরুদ্ধে চলা কিছুতেই সম্ভব নয়, যতক্ষন না আল্লাহ্র বিধানের পরিবর্তন হবে, ততক্ষন পর্যন্ত এর ব্যতিক্রম আশা করা দূরহ্ ব্যাপার মাত্র। তাই আল্লাহ্র নিষেধকৃত পথ বর্জন করে এবং আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিনের পছন্দনীয় পথের
দ্বাদশ ভাব থেকে কি কি বিচার হয়
- প্রথম ভাব হতে শরীর, বর্ণ, আকৃতি, যশ, গুণ, স্থান, সুখাসুখ, প্রবাস ও দৈহিক শক্তিমত্তা বিচার্য্য।
- দ্বিতীয় ভাব বা ধন স্থান থেকে-ধন সম্পর্কীয় বিষয়, নেত্র, মুখ, বাক্য, কুটুম্ব, মাসী/খালা, মায়ের বড় বোন ও ভাই, খাদ্য দ্রব্য স্বর্ণাদি ধাতু এবং ক্রয়-বিক্রয়ের শুভাশুভ বিচার্য্য।
ইসলামের দৃষ্টিতে রত্ন-পাথর ও তার ব্যবহার
মানব জাতির সার্বিক মঙ্গলের জন্য ইসলাম বস্তু জগতের সব রকম কল্যাণ ও অকল্যাণের ব্যাপারে সুস্পষ্ট ইঙ্গিত প্রদান করেছেন। জ্ঞান রাজ্যের সকল শাখা সম্পর্কে ইসলামের মৌল ও একমাত্র গ্রন্থ আল কুরআন হচ্ছে সুবিসৃত প্রামান্য দলিল। এই আল-কুরআন সমগ্র মানব-জাতির জন্য প্রয়োজনীয় সকল বিষয়ে সম্পর্কে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে আলোকপাত
রত্ন-পাথরের যত্ন
যে কোন বস্তুর প্রতি যথার্থ যত্ন নিলে তা যেমন দীর্ঘস্থায়ী উজ্জ্বল ও সুন্দর থাকে, রত্ন-পাথরের বেলায়ও তাই। আর তা’নাহলে অযত্ন, অবহেলায় রত্ন-পাথর নেহায়েত সাদামটা, মেটমেটে, মলিন একরাশ সাধারণ খনিজ পদার্থের সামিল মনে হবে। শুধু তাই নয় এই সব রত্নের প্রাকৃতিক গুণাগুণ অর্থাৎ এর অন্তস্থ শক্তিরও হানি হতে পারে।
Subscribe to:
Posts (Atom)